আমার এ লেখাটা শুধু মাত্র বিশ্বের ঘটে যাওয়ার চিন্তাভাবনা থেকে লেখা।এটা আপনাদের সাথে শিলতেও পারে নাও পারে তাই কোন খারাপ বা অপ্রসাঙ্গিক মন্তব্য করবেন না। যাদের ভাল লাগবে তারা আমাকে ঘঠন মূলক মন্তব্য দিয়ে ২য় চিত্রটির ব্যাখা করতে সাহায্য করবেন।
আমি ১ম চিত্রটিতে তুলে ধরেছি দুই পরাশক্তির দেশের অবস্থান। দুটি দেশই প্যাসিফিক মহাসাগরের দু প্রান্তে। আজ আমাদের মাঝে করোনা নিয় যে সমালোচনার ঝড়্ উঠেছে তাতে কার কি লাভ বা আমাদেরই কি হবে ?
ব্যাড পলিট্রিক্স ইজ ল্যান্ড পলিট্রিক্স। রাশিয়া আফগানীস্থান থেকে শিক্ষ নিত নিতে আশি বছরের রাজনৈকি পরির্বতন ঘটেছে। ফিলিস্থিনী আজো কাদোঁ তাকিয়ে খে বিশ্ব। ৯০ তে বুশ বলেছিল সাদ্দামকে করোনার হুমকি কারন ইরাক তখন আমেরিকার শত্রু আর ইরান আমেরিকার বন্ধু। লাদিনীয় যুদ্ধ পেরিয়ে অঅফগান, সিরিয়া, আরব,কাতার, তুরস্ক, মিসর,লিভিয়া কিউবা, চেচনিয়া , জর্জিয়া, কসোভ মিয়ানমার জাতি দাঙ্গা। ভারতের মধ্যে থেকে সারা পৃথিবীতে মুসলিম নিধনের নামে প্রচার অপপ্রচার হঠাৎই এক মহা অদৃশ্য শক্তির আর্বিভান , নাম “ করোনা “। অপ্রতিরুদ্ধ মৃত কম কষ্ট বেশী । যাহোক আমরা কেউ চায়না বা আমেরিকার নাগরিক বা গুপ্তচর নই। মেডিয়া , খবরে যে যার স্বার্থে আমাদের বুঝাতে সক্ষম হয় আমরা তা নিয়েই আলোচনা সমালোচনা, মরামারি , দাঙ্গায় জড়িয়ে পড়ি। কেন? কার স্বার্থে। আমার মত করে ভাবুন, মালোয়েশিয়ার বিমান সমুদ্রে ক্যার্শ করল, আরককেন ভারত ও প্যাসিফিক এশিয়ার অংশেসাবমেরিন সার্চ করতে হবে আমেরিকার। সাথে সহযোগঅ ফ্রান্স,ইতালি, স্পেন। কেন চীন রাশিয়ার ভিটো মানা হল না? আমেকিায় মুসলমানের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার 1.25% ইউরোপে 1.5%,রাশিয়ায় 15%, চীনে 3.5% ভারতে 22.5%। এবার চিন্তা করতে হবে। ফেইজবুকের লো তাই সংক্ষেপে করছি। ভারত আমেরিকা নৌ-মহরা করেবে কোথঅয় চীন সাগরে ( কালো চিহৃ) বেশ করেছে ফুটিয়েছে ঘোলা বারুদ, সে সময় প্যাষিফিক সাগরের জলবায়ু ছিল দক্ষি মুখী , মহরা শেষ হবার পড়ই প্রায় মাস দুয়েক পরে অক্টোবরে আমেরিকার এক সৈনিক আসে হুবই প্রদেশে ( বেগুনী রং চীনের নিচে) মুরু হয় এক অজানা রোগের ছড়াছড়ি। কান নরেনা আমেরিকা, ইতালি, স্পেন, ফ্রান্স আরো অনেকের। জানুয়ারীকে প্যাসিফিক মহাসাগরের জলবায়ু ( লাল রং ও নীল রং) ঘরে যায় উত্তরের দিকে। কেন যেন প্রকাশ হলো ৮১,৮৪ এর লেখা বিশেী দুই লেখকের করোনা কাল্পনক লেখা যারা ছিলেন কোন দেশের তারা চীনের নয়। আমাদের মৌসুমি বায়ু ( সবুজ রং) তাপ,সমূদ্রেরের বায়ু শুষ্কতা আর মানুষ বাহিত, টাকা বাহিত সংক্রমনে কষ্ট করছি। যারা ভৌগলিক আলোচকতারা কিন্ত আমার চাএত ভাল আলোচনা করতে পাবেন।চীনের সুপার পাওয়ারহওয়া গোটা আমেরিকা র ধস নামা তারা ভারত মহাসাগর দখলে নিলেই শেষ। তাই ব্রিকস ( ব্রাজিল,রাশিয়া,ভারত,চীনও দক্ষিন আফ্রিকা সহ ৫১টি দেশ) নামের মানববাদী ও সংস্কারবাদী দেশ গুলোকে দাবিয়ে রাখতেই আমেরিকা, স্পেন,ইতালি,ফ্রান্স, মরিয়া হয়ে উঠেছে ৪র্থ জিীবানু বিশ্ব যুদ্ধে। ১৯৯২ সালের যুদ্ধে ইরানের সার্স ঠান্ডা নামক রোগটি কি ছিল, আজ ইরানকে জিজ্ঞেস করতে হবে। যাই বলুন আল্লাহ পৃথিবীতে অনাচার পছন্দ করেন না, ভালবাসেন তাঁর সৃষ্টিকে তাই পৃথিবীর যাকিছু হয় তা মহান সৃষ্টিকর্তার নির্দেশেই হয়।
Leave a Reply