বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম বদিউজ্জামান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হাঁড়ি জুয়েলের বোনের বাড়ি কাহালু পৌর এলাকা থেকে প্রথমে তাকে আটক করা হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে স্বীকার করে যে তার কাছে একটি পিস্তল রয়েছে। পরে তার নিজবাড়ি বগুড়া সদর উপজেলার সাবগ্রামে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানকালে তার বাড়ির পাশের বাঁশঝাড় থেকে তার দেখিয়ে দেওয়া স্থান থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন এবং এক রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। তার বিরুদ্ধে বগুড়া সদর থানায় হত্যা, চাঁদাবাজি এবং হত্যাচেষ্টাসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৯টি মামলা রয়েছে। তাকে শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সনাতন চক্রবর্তী জানান, গোপন সংবাদ পেয়ে হাঁড়ি জুয়েলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার হেফাজতে থাকা একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে। বগুড়া সদর থানায় অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। গ্রেফতারের আগে সে পূর্ব বগুড়ার সন্ত্রাস ছিল। সে পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ছিল। তাকে বিভিন্ন সময়ে গ্রেফতারের চেষ্টা করা হচ্ছিল।
Leave a Reply