1. nasiruddinsami@gmail.com : sadmin :
পাকুন্দিয়ায় বেগুন চাষিরা হতাশ - সংবাদ সারাদেশ ২৪
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আয় বেড়েছে ১১ গুণ, বাসায় নেই কোনো ইলেকট্রনিক মানিকগঞ্জ জেলার সকল থানার ওসি রদবদল সিংগাইরে ট্রাফি ট্রাক্টরের মাটি পড়ে সড়কের বেহাল অবস্থা সিংগাইরে ঘূণিঝড় মিগজাউমের কারণে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিতে জনজীবন স্থবির মানিকগঞ্জের তিনটি আসনে ১০ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র অবৈধ মানিকগঞ্জ-২আসনে ১৫ প্রার্থীর মনোয়নপত্র দাখিল সবজিতে স্বস্তি, কমেনি চাল-ডাল-মাছ-মাংসের দাম মানিকগঞ্জ- ২আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এস এম আব্দুল মান্নানের মনোনয়নপত্র দাখিল মানিকগঞ্জ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলু মানিকগঞ্জ-২ আসনে নৌকা প্রতিকের মনোনয়নপত্র জমা দিলেন – মমতাজ বেগম

পাকুন্দিয়ায় বেগুন চাষিরা হতাশ

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২০
  • ২৭ বার

পাকুন্দিয়া সংবাদদাতা

বাম্পার ফলন হলেও ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার বেগুন চাষিরা হতাশ। করোনা পরিস্থিতিতে হাটবাজারে পাইকার ও ক্রেতা শূন্যতায় এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তাছাড়া বাইরের পাইকাররা না আসায় বেগুন বিক্রি করতে না পারাও ন্যায্য মূল্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত হতে হচ্ছে বলে বেগুন চাষিরা জানিয়েছেন।

জানা যায়, এ উপজেলায় ব্যাপক পরিমাণে সবজির চাষ হয়ে থাকে। চরাঞ্চলসহ উপজেলার সবকটি ইউনিয়নে কমবেশি সবজির আবাদ করা হয়। এখানকার  উৎপাদিত সবজি স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় রফতানি হয়ে থাকে। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে সবকিছু স্থবির হয়ে পড়েছে। এতে করে এখানকার সবজি চাষিরা উৎপাদিত সবজি বিক্রি করতে না পেরে অর্থনৈতিকভাবে লোকসানের মুখে পড়েছেন। অনেকে এসব সবজি চাষ করে সংসার চালান।

এতে করে সবজি বিক্রি করতে না পেরে তারা হতাশায় ভুগছেন।

তারা জানান, বাম্পার ফলন হওয়ায় যেখানে কৃষকের মুখে হাসি থাকার কথা, সেখানে করোনার কারণে পানির দরে সবজি বিক্রি করতে হচ্ছে। ফলে দারদেনা পরিশোধ করে পরিবার পরিজন নিয়ে দুবেলা ডাল ভাত খেয়ে বাঁচাই মুশকিল হবে।

চরপাকুন্দিয়া গ্রামের মুকুল মিয়া জানান, তিনি ৩৫শতাংশ জমিতে বেগুন চাষ করেছেন। সব মিলিয়ে এতে তার খরচ হয়েছে প্রায় ৩০হাজার টাকা। এখন পর্যন্ত বিক্রি করেছেন মাত্র ৪ হাজার টাকা। এতে তিনি পুঁজি হারিয়ে চরম লোকসান গুনছেন।

চরপলাশ গ্রামের আতিকুল্লা বলেন, ৭০ শতাংশ জমিতে বেগুন চাষ করতে দেড় লাখ টাকা খরচ হয়েছে। এ পর্যন্ত ২০হাজার টাকা বেগুন বিক্রি করেছি। এক লাখ টাকার উপরে লোকসানের পাশাপাশি নিজের হাড়ভাঙা পরিশ্রম তো আছেই। এখন সারা বছর সংসার চালাব কেমনে আর ধারদেনার টাকাই পরিশোধ করব কেমনে তা ভেবে পাচ্ছি না।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2023 SangbadSaraDesh24.Com
Theme Customized By BreakingNews